এই রেসিপিটি একটি ইরানি রেস্তোরাঁ থেকে উদ্ভূত হয়েছে । এর অন্ধ্র, মহারাষ্ট্রীয়, সিন্ধি সংস্করণও পাওয়া যায় ভারতের বিভিন্নশহের।এটা মটন কিমা দিয়েই হয়। আমি চিকেন কিমা দিয়ে বানালাম ।
উপকরণ –

৪ টেবিল চামচ সাদা তেল
৪ টি সবুজ এলাচ
১ টি বড় এলাচ
৩ টি লবঙ্গ
১ টুকরা দারুচিনি (1-ইঞ্চি)
১/২ জয়িত্রী
১ চা চামচ আস্ত ধনে
৭৫ গ্রাম ধনে পাতা
১ চা চামচ শুকনো পুদিনা পাতা (টাটকা থাকলে ৫/৬ টা পাতা)
৩ টি মাঝারি কুচোনো পেঁয়াজ
১ চা চামচ রসুন বাটা
১ চা চামচ আদা বাটা
৭ টি সবুজ লঙ্কা
৩ চা চামচ টক দই
১ চা চামচ লঙ্কা গুঁড়ো
১ চা চামচ ভাজা জিরা গুঁড়ো
২ চা চামচ ধনে গুঁড়া
২ চা চামচ গরম মসলা গুঁড়া
৫০০ গ্রাম কিমা (চিকেন কিমা)
১/২ কাপ কড়াই শুঁটি
১ চা চামচ কাসুরি মেথি পাতা
২ চা চামচ ঘি
নুন স্বাদমতো
প্রনালী –
প্রথমে একটা সবুজ পেস্ট বানাতে হবে। সবুজ এলাচ, বড় এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি, জয়িত্রী, আস্ত ধনে, গ্রাম ধনে পাতা, চামচ শুকনো পুদিনা পাতা, ৫ টি কাঁচা লঙ্কা, ২ টুকরো বরফ ও সামান্য জল দিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে সরিয়ে রাখুন। এবারকড়াইয়ে তেল দিয়ে কুচোনো পেঁয়াজ দিয়ে সোনালী রঙ ধরা অবধি ভেজে নিন। রসুন বাটা ও আদা বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষান।এবার কিমাটা দিয়ে দিন। সাদাটে রঙ হওয়া অবধি ভাজুন। মিনিট ৫-৬ বাদে আগে থেকে বানিয়ে রাখা সবুজ পেস্টটা দিয়ে দিন।আরো একটা মিশ্রণ বানান টক দই, লঙ্কা গুঁড়ো, ভাজা জিরা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়া, গরম মসলা গুঁড়া দিয়ে। সেটাও দিয়ে দিন। সবকিছু ভালো করে মিশিয়ে কিছুক্ষণ কষান। বাকি কাঁচা লঙ্কা ও কড়াই শুঁটি দিয়ে দিন। কিমা সিদ্ধ হয়ে গেলে, কাসুরি মেথি পাতা ওঘি দিয়ে দিন। কুচোনো ধনে পাতা দিয়ে সব কিছু আরেকবার মিশিয়ে নামিয়ে নিন।


আমি আশা করি আপনি পোস্ট উপভোগ করেছেন।